নোয়াখালী বেগমগঞ্জ চৌমুহনী হাজিপুর গ্রামের মৃত সন্তোষ মজুমদার এর ছেলে রিপন মজুমদার তিনি একজন পেশাদার সংবাদ কর্মী। তিনি ১৯৯৩ সাল থেকে দেশ ও জনগণের কল্যাণে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রেরণ এবং সাংবাদিক ইউনিটি ও প্রেসক্লাবের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বর্তমানে জাতীয় দৈনিক মানবকন্ঠ,দৈনিক বর্তমান দিনকাল, দৈনিক দেশচিত্র, দৈনিক মর্নিং পোস্ট, দৈনিক জনতার অধিকার পত্রিকাসহ বাংলাদেশ নিউজ এজেন্সির প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত রয়েছেন৷
বিবাহিত জীবনে স্ত্রী ও এক মেয়ে কে নিয়ে চৌমুহনীতে একটি ভাড়া বাসায় বহু বছর ধরে বসবাস করে আসছেন। সাংবাদিক রিপন মজুমদারের একমাত্র মেয়ে অধরা মজুমদার চৌমুহনী পৌরসভার (গনিপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যাল) দশম শ্রেণির একজন মেধাবী ছাত্রী৷
জন্মের পর থেকে দুটি চোখের মধ্যে একটি চোখ বন্ধ ছিলো৷
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী জম্মের সাত বছর পর (২০১৩) সালে চিকিৎসা করে তা ভালো হলেও৷
(২০১৬) সালে ঠিক সেই চোখে সমস্যা দেখা দিলে, প্রাইম হাসপিটাল লিঃ নোয়াখালী, চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কাজী মনিরুজ্জামান এর তত্ত্বাবধানে হিকমাহ স্পেশালাইজড চক্ষু হাসপাতালে ঢাকা চিকিৎসা দেওয়া হয়।
২০২৩ সালে তাঁর চোখের আরো অবনতি হলে তাকে ইসলামিয়া চক্ষু হাসপিটাল ফার্মগেট ঢাকা নেয়া হয়।বর্তমানে চিকিৎসারত রয়েছে৷
বর্তমানে তার বাবা সাংবাদিক রিপন মজুমদার গণমাধ্যমকে বলেন, সময় যত যাচ্ছে মেয়ের চোখের অবনতিই খারাপের দিকে যাচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, আমি নিজেও অসুস্থ আমার সামান্য উপার্জনে মেয়ের চোখের ব্যয়বহুল খরচ চালাবো কিভাবে।
আপনার আমার সামান্য সহযোগিতায় স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারে ১৬ বছরের ফুটফুটে শিশু অধরা মজুমদার।
জন্মের পর থেকে ডান চোখ নিয়ে জীবনের সঙ্গে যুদ্ধ করছে সে। বর্তমানে তাঁর চোখের দ্রুত অবনতি হচ্ছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, যত দ্রুত সম্ভব অধরা মজুমদার কে দেশের বাহিরে নিয়ে গিয়ে কর্নিয়া
ট্রান্সপ্ল্যান্টেশান করতে হবে। এ জন্য খরচ হবে প্রায় ৫-৬ লাখ টাকা। শিশুটির পরিবারের পক্ষে এই খরচ বহন করা সম্ভব হচ্ছে না।ঋণ করে একদিকে চিকিৎসা খরচ অন্যদিকে সাংসারিক খরচ চালাতে গিয়ে এখন দিশেহারা অধরা মজুমদারের বয়স্ক বাবা।
তিনি বলেন, সমাজের বিত্তবানরা হাত বাড়িয়ে দিলে আমার সন্তানের চিকিৎসা সহজ হবে। আমার সন্তানের সুচিকিৎসার জন্য সকলকে পাশে দাঁড়ানোর বিনীত অনুরোধ জানান তিনি।
তাই তার সু-চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তশালী, দানশীল, হৃদয়বানদের নিকট সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন সাংবাদিক রিপন মজুমদার৷
০১৮১৯-০৪৮৮৩৮